আমাদের গুরুকুলা প্রসপেক্টাস

শ্রীল প্রভুপাদ, গুরুকুলার উপর তার নির্দেশে বলেছিলেন যে সঠিক উদাহরণ দিয়ে কঠোরতা অনুশীলন করার জন্য যদি অল্প বয়সে বাচ্চাদের বড় করা হয় তবে তারা এটিকে "মজা" হিসাবে দেখবে । শিক্ষক এবং আবাসিক আচার্য দ্বারা পিতামাতার স্নেহের বৈদিক ঐতিহ্যে বেড়ে ওঠা শিশুদের পাশাপাশি, গীতা পাঠশালা গুরুকুলা শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেবেভিক্ষাবৃত্তি এবং দৈনন্দিন জীবনে সরলতার কঠোরতা অনুশীলন করার প্রথাগত অনুশীলনের মাধ্যমে উভয় নিঃস্বার্থ এবং স্বনির্ভর, সক্ষম, নির্ধারিত এবং স্থিতিস্থাপক হয়ে উঠুন । তাদের প্রভু এবং তাঁর ভক্তদের, তাদের শিক্ষক, গরু এবং শেষ পর্যন্ত সমস্ত জীবন্ত প্রাণীর সেবার মেজাজে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে ।

গীতা পাঠশালা ইসকন প্রতিষ্ঠাতা-আকারিয়া হিজ ডিভাইন কর্তৃক মনোনীত একটি নাম ছিলগ্রেস শ্রীলা প্রভুপাদ তার প্রবন্ধে "গীতা নাগরী", ১৯৫৬ সালে "ব্যাক টু গডহেড" ম্যাগাজিনে লিখেছিলেন, যেখানে তিনি সংস্কৃতি, শিক্ষা এবং সামাজিক কাঠামোর জন্য একটি দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরেছেন যা সমস্ত মানুষের জীবনে আধ্যাত্মিক এবং বস্তুগতভাবে সফল হতে হবে, প্রভু নিজেই নির্ধারিত দাইভা বর্নশ্রমের ব্যবস্থা ।

গীতা পাঠশালার একটি বিপ্লবী বৈশিষ্ট্য হ 'ল সময়মতোএটি একটি সম্পূর্ণ প্রাথমিক জীবন শিক্ষা দেওয়ার জন্য সাত বছরের বেশি বয়সী ছোট ছেলেমেয়েদের প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু করে যার লক্ষ্য তাদের মধ্যে কেউ কেউ স্নাতক হবে এবং তারা নিজেরাই গুরুকুলা আচার্য হয়ে উঠবে ।

গীতা পাঠশালার গুরুকুলার অভিজ্ঞতার আরেকটি বৈপ্লবিক বৈশিষ্ট্য হ 'ল শিক্ষকের কাজ এবং আবাসিক আচার্যের অংশটি শিক্ষার্থীর প্রবণতাগুলি যত্ন সহকারে পর্যবেক্ষণ করা, প্রকৃতিঙ, এবং কোন বিশেষ ভার্না গ্র্যাজুয়েশনের পরে সম্পত্তির উপর অবস্থিত সংলগ্ন ভার্নাসরাম কলেজে তারা কোন ধরনের উচ্চশিক্ষার জন্য সেরা হবে তা নির্ধারণ করার ক্ষমতা ।

ভার্নাশ্রম কলেজের চারটি অনুষদ কাতুর বিদ্যার উপর ভিত্তি করে, যথা

1. Anviksiki, দর্শনশাস্ত্রের বিজ্ঞান
2. টায়ি, শিক্ষার বিজ্ঞান (ব্রাহ্মণ বর্না)
3. দন্ডা নিতি, বিজ্ঞানরাজনীতির (Ksatriya Varna)
4. ভারতা, অর্থনীতি বিজ্ঞান (বৈশ্য ভার্না)

ভার্নাশ্রম কলেজে প্রথাগত প্রযুক্তি নামে একটি অতিরিক্ত অনুষদ থাকবে যা বিভিন্ন ছোট আকারের কুটির শিল্প সহ বিভিন্ন traditionalতিহ্যবাহী ধরণের শিক্ষানবিশ সরবরাহ করবে ।
ভক্তিবেদান্ত গীতা পাঠশালায় আমাদের শিক্ষাগত মডেলটি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ইনস অনুসারেভগবদ গীতা, ক্যাটুর-বার্নিয়াম মায়ায় শ্রীরাম, গুনা-কর্মা-বিভাগাসাহ (বিজি 4.13) এ যুদ্ধবিরতি । শিক্ষার্থীদের দেওয়া শিক্ষা হবে যোগ্যতা-ভিত্তিক শিক্ষা (গুনা) এবং এই জাতীয় সামগ্রিক শিক্ষা স্বাভাবিকভাবেই পারফরম্যান্স-ভিত্তিক পেশায় (কর্ম) রূপান্তরিত হয় ।

আমরা আধুনিক দিনের ডিগ্রি এবং শংসাপত্রের উপর নির্ভর করি না যা মূলত প্রযুক্তিগত এবং শিল্প-ভিত্তিক WOR এর জন্য ব্যক্তিদের প্রস্তুত করেকে, আমাদের বৈদিক শাস্ত্রে উগ্র কর্ম হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, ভয়াবহ ক্রিয়াকলাপ । আমাদের গুরুকুলা গ্রেড পরিচালনা করে না যেমনটি আমরা সাধারণত আধুনিক দিনের শিক্ষাব্যবস্থায় খুঁজে পাই ।

এই কারণে, আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি আমাদের বৈদিক সাহিত্যে পাওয়া যায় না এমন কোনও আনুষ্ঠানিক শিক্ষাব্যবস্থার সাথে সংযুক্ত হবে না । আমরা শিক্ষার্থীদের "স্বাভাবিক" কর্মশক্তিতে যোগদানের জন্য প্রস্তুত করছি নাতাদের প্রশিক্ষণ এবং অধ্যয়নের আনন্দ দিন । বরং, আমরা তাদের শেখার, মেজাজ এবং পারফরম্যান্সের জন্য উপযুক্ত একটি পেশায় প্রতিষ্ঠিত বার্নশ্রাম-ভিত্তিক সম্প্রদায়ের মধ্যে সংহত করতে উত্সাহিত করব এবং সহায়তা করব ।